এখন পর্যন্ত রেজিস্টার্ড ডোনারের সংখ্যা

A+

A-

AB+

AB-

B+

B-

O+

O-

সাধারণ জিজ্ঞাসা

  • ১। আর্থিক লেনদেন বিশেষ করে অগ্রিম গাড়ি ভাড়া নেয়া এবং দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • ২। রক্তদানের বিনিময়ে কেউ টাকা চাইলে তাকে পরিহার করুন।
  • ৩। হাসপাতাল বা ক্লিনিকের বাইরে দেখা করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।
  • ৪। গভীর রাতে একান্তই প্রয়োজনবোধ না করলে সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
  • ৫। নিরাপত্তার স্বার্থে সাথে একজন নিয়ে যাওয়া ভালো।
  • ৬। নামসর্বস্ব প্রাইভেট ক্লিনিকে রক্তদানের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।
  • ৭। যেকোন অসঙ্গতি দেখলে আমাদের কাছে রিপোর্ট করুন।

রক্তদানে আরেকজনের জীবন বাঁচে। বিপদগ্রস্থ কোন মানুষকে সাহায্য করার এর চেয়ে ভালো আর কোন উপায় সম্ভবত নেই।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে বাংলাদেশে বাৎসরিক ৯ লাখ ব্যাগের মতো রক্তের প্রয়োজন হয় যার ৬৮ শতাংশ জোগাড় হয় পরিচিতজনদের মাধ্যমে।

ভুক্তোভোগী ব্যক্তি মাত্রই জানেন যে প্রয়োজনের সময় ডোনার খুঁজে পাওয়া কতটা দুঃসাধ্য। বিশেষ করে যদি অপ্রতুল রক্তের গ্রুপ প্রয়োজন হয় তখন ভোগান্তি হয় সীমাহীন।

না, রক্তদান একটি নিরাপদ প্রক্রিয়া। বরং রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে আপনার শরীরে কোন মরণঘাতী রোগ যেমন হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি থাকলে সেটাও বিনা খরচে জেনে যেতে পারবেন।

এছাড়াও যারা নিয়মিতে রক্ত দেয় তাদের ক্যান্সার, হৃদরোগ হার্ট অ্যাটাক ও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমে যায়।